মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:০২ অপরাহ্ন

তথ্য ও প্রযুক্তি

গ্লোবাল ব্র্যান্ডের মাধ্যমে দেশে লেনোভোর ১৩টি ল্যাপটপ

দেশের বাজারে লেনোভোর ১৩টি নতুন ল্যাপটপ নিয়ে এসেছে গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড। পাঁচটি আলাদা সিরিজের ডিভাইসগুলোতে ইন্টেলের ১৩তম প্রজন্মের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ কথা read more

দেশের বাজারে এলো অপোর ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন ‘অপো এ১৮’

বৈশ্বিক স্মার্টফোন প্রযুক্তিখাতের অন্যতম ‘গ্লোবাল লিডার’ অপো এবার ব্র্যান্ডটির সর্বাধুনিক ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস

read more

রফতানিতে লক্ষ্য ৫০০ কোটি ডলার সর্বোচ্চ অর্জন ১৪০ কোটি

সরকারের ২০১৬ সালে নেয়া সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ২০২১ সালের মধ্যে আইসিটি খাতের পণ্য রফতানি ৫০০ কোটি ডলারে উন্নীত করার লক্ষ্য নেয়া হয়। এ সময়ে ২০ লাখ আইসিটি পেশাজীবী তৈরির পরিকল্পনাও হাতে নেয় সরকার। এরপর ২০২০ সালে নেয়া অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায়ও ২০২৫ সালের মধ্যে এ খাতে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসের (বেসিস) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৮০ কোটি ডলারের আইসিটি পণ্য রফতানি করা হয়। এরপর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ১০০ কোটি, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১২৫ কোটি এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১৪০ কোটি, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৩০ কোটি এবং ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৪০ কোটি ডলার করে আইসিটি পণ্য রফতানি হয়। বেসিসের সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণই শেষ কথা নয়। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পর এর জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেয়া এবং কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে। আমরা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলেও কর্মপরিকল্পনা করতে পারিনি। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য সরকার, একাডেমিয়া এবং ইন্ডাস্ট্রির যথাযথ সহযোগিতা প্রয়োজন। সরকার নীতি নির্ধারণ করবে। একাডেমিয়া সেই নীতি নির্ধারণ এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে সহযোগিতা করবে এবং ইন্ডাস্ট্রি তার প্রতিফলন ঘটাবে। এর বাইরে কাজ করতে গেলে আমাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ সম্ভব হবে না।’ খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, রফতানির বিপরীতে প্রণোদনা দেয়ার শর্ত রয়েছে। প্রণোদনা দেয়া হলেও তা পেতে উদ্যোক্তাদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। প্রণোদনার অর্থ পেতে কখনো কখনো এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয়। বড় বিনিয়োগকারী না হলে ততদিন পর্যন্ত একজন উদ্যোক্তার জন্য টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। রফতানি বাড়াতে হলে সফটওয়্যার খাতকে আরো বেশি সমৃদ্ধ করতে হবে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করতে হবে এবং সব বাধা দূর করতে হবে। এছাড়া সফটওয়্যার ও কাস্টমাইজেশন সেবার ওপর ভ্যাট আরোপও রফতানিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানান তারা। জানতে চাইলে সদ্য সাবেক ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ড. মোস্তাফা জব্বার বণিক বার্তাকে বলেন,

read more

প্রতিবন্ধী সামি অনলাইনে আয় করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন

হাত, পা একেবারেই চিকন। মুখ বাঁকা, স্পষ্ট কথা বলতে পারেন না। কিছুটা

read more

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে প্রধানমন্ত্রী, ডাক ও টেলিযোগাযোগে পলক

পদত্যাগপত্র জমা দেওয়ার পর তিন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর তিন

read more

২০-২৫ হাজার টাকায় কেনা যাবে যেসব স্মার্টফোন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো তিনটি সেগমেন্টে স্মার্টফোন বিক্রি করে থাকে। এগুলো

read more

পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও

read more

সাড়া ফেলেছে ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’, মিলছে ব্যতিক্রমী প্রশংসা

সদ্য ওটিটিতে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব ফিল্ম ‘বাবা, সামওয়ান ফলোয়িং মি’। সত্য ঘটনার

read more

লক্ষ্মীপুরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যুবকের ৩ বছরের কারাদণ্ড

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর আপত্তিকর ছবি ফেসবুক-টিকটকে পোস্ট করে কটূক্তি

read more

ডিসেম্বর থেকে নিষ্ক্রিয় অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলবে গুগল

অব্যবহৃত বা নিষ্ক্রিয় যেকোনো গুগল অ্যাকাউন্ট মুছে দেবে গুগল। চলতি বছরের মে

read more

আগামী বছর ঘুরে দাঁড়াবে ইউরোপের স্মার্টফোন বাজার

চলতি বছর পুরো স্মার্টফোন বাজারই উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গেছে। এর মধ্যে ইউরোপের বাজারেও বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্যানালিসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ সময় সেলফোন বিক্রি ৬ শতাংশ কমেছে। তবে সংস্থাটির প্রত্যাশা ও পূর্বাভাস, আগামী বছর অঞ্চলটির স্মার্টফোন বাজার ঘুরে দাঁড়াবে। ২০২৪ সালে ইউরোপের স্মার্টফোন বাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরবে এবং এ সময় বিক্রি ৭ শতাংশ বাড়বে বলে জানিয়েছে সংস্থাটির বিশ্লেষকরা। ক্যানালিসের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাশিয়া ব্যতীত চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ইউরোপে ৩ কোটি ২০ লাখ ইউনিট স্মার্টফোন বিক্রি হয়েছে। বছরওয়ারি হিসাবে বিক্রি ৬ শতাংশ কমেছে এবং টানা ১০ প্রান্তিক ধরে নিম্নমুখী রয়েছে। ক্যানালিসের গবেষণা বিশ্লেষক ব্র্যান্ডন গার্নি বলেন, ‘মধ্য ও উত্তর ইউরোপে রেডমি নোট ১২সহ বিভিন্ন মডেলের বিক্রি বেশি হওয়ায় শাওমি তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে। ইউরোপের বাজারে কোম্পানিটি ৬২ লাখ সেলফোন বিক্রি করেছে। বছরওয়ারি হিসাবে তা অপরিবর্তিত এবং কোম্পানির বাজার হিস্যা ১৯ শতাংশে উঠে এসেছে। অন্যদিকে মটোরোলাও ইউরোপের বাজারে ভালো প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বছরওয়ারি হিসাবে কোম্পানির সেলফোন বিক্রি ৩০ শতাংশ বেড়েছে। টিসিএলের বিক্রি ৫ শতাংশ বেড়ে ৮ লাখ ইউনিট ছাড়িয়ে গেছে এবং কোম্পানিটি পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে স্যামসাংয়ের বিক্রি ৬ শতাংশ কমেছে। তবে এর পরও ৩৫ শতাংশ বাজার হিস্যা নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তি জায়ান্টটি। মিড থেকে হাইএন্ড বাজারে মনোনিবেশ করায় এ বাজারে ভালো অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে স্যামসাং। বিক্রি হওয়া ডিভাইসগুলোর মধ্যে রয়েছে এস২৩ আল্ট্রা, এস২৩, এ১৪, এ৫৩ ও এ৩৩। কোম্পানির ডিভাইসের গড় বিক্রি ২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় ১১ শতাংশ বেড়েছে। স্যামসাংয়ের পর তৃতীয় প্রান্তিকে ১৩ শতাংশ বিক্রি কমেছে কুপারটিনোর প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলের। ২৩ শতাংশ বাজার হিস্যা নিয়ে ইউরোপের বাজারে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কোম্পানিটি। পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ডিভাইস বাজারজাত অব্যাহত রাখার মাধ্যমে অ্যাপল ভালো অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে। বিশেষ করে প্রিমিয়াম সেগমেন্টে কোম্পানিটি এগিয়ে। যেখানে আইফোন ১৫ও ভালো ভূমিকা রেখেছে। বছরের এ সময় শাওমির বাজার হিস্যা ছিল ১৯ শতাংশ। এ সময় কোম্পানির অবস্থায় কোনো পরিবর্তন আসেনি। মিড রেঞ্জ সেগমেন্টে অবস্থান ধরে রাখার মাধ্যমে কোম্পানি ভালো অবস্থানে ছিল। অঞ্চলটিতে শাওমির প্রবৃদ্ধি সামগ্রিক কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে সক্ষম বলে অভিমত বিশ্লেষকদের।

read more

© All rights reserved © 2017 Nagarkantha.com