বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১৩ অপরাহ্ন
ডিজিটাল যুগে সব কার্যক্রমই ইন্টারনেটকেন্দ্রিক। বিল দেয়া শুরু করে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম, চাকরি ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার অনেক কিছু সহজ করে দিয়েছে। তবে ভালো কিছুর সঙ্গে মন্দ দিকও থাকে। এর মধ্যে ইন্টারনেটে ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দেয়া অন্যতম একটি ক্ষতিকর দিক।
ক্যামব্রিজ ডিকশনারির সংজ্ঞা অনুযায়ী ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার হলো কম্পিউটারের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দেয়ার নির্মিত প্রোগ্রাম। তবে এখন আইফোন-অ্যান্ড্রয়েডের ম্যালওয়্যারের সংক্রমণ হয়। চলতি বছর অ্যাস্ট্রা জানায়, প্রতিদিন অন্তত ৫ লাখ ৬০ হাজারের বেশি ম্যালওয়্যারের নতুন ধরন শনাক্ত করা হয়েছে। বড় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যক্তি পর্যায়েও ম্যালওয়্যার ক্ষতি করে। এএজির তথ্যানুযায়ী, ২০২১ সালে ১৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একবার হলেও ম্যালওয়্যার হামলার শিকার হয়েছে।
কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা বা গতি কমে যাওয়া: ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার প্রোগ্রামের ধরন অনুযায়ী একেক রকমের সমস্যা হয়। এর মধ্যে একটি হলো কম্পিউটারের সাধারণ কাজের গতি কমে যাওয়া। কম্পিউটার চালু ও বন্ধ হতে দেরি হওয়া, সফটওয়্যার চালু না হওয়া বা সময় বেশি লাগা কিংবা বারবার অ্যাপ বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রধান সমস্যা। তবে অন্য কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যেতে পারে। এজন্য হার্ডড্রাইভ ডিফ্র্যাগ করা, অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ মুছে ফেলাসহ অন্যান্য বিষয় দেখতে হবে।