সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন
দামের অস্থিরতায় আবার আলোচনায় ডিম, যা দেশে প্রাণীজ আমিষের সহজলভ্য উৎস। আর সেই কারণে এই দামের হেরফের ভাবায় সব শ্রেণির মানুষকেই।
রাজধানীর বেশীরভাগ ডিমের যোগান আসে সাভার ও আশুলিয়া থেকে। আবহাওয়ার অজুহাতে শিল্পাঞ্চলের ডিমের আড়তে দাম বেড়েই চলেছে।
ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজার মনিটরিং কমিটি শুধু কাগজেই। খোদ বিক্রেতারা জানালেন, ডিমের বাজারে নেই কারো মনিটরিং। ফলে ইচ্ছেমতো দাম বেঁধে দেয় সিন্ডিকেট৷ আর সিন্ডিকেটের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সমঝোতা রয়েছে বলেও তাদের অভিযোগ।
রোজার মধ্যে ডিমের ডজন নেমেছিল ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। ঈদের পর থেকে এ দরেই পাওয়া গেছে ডিম।
সাভারে এই সপ্তাহে এক লাফে সর্বোচ্চ ৩০ টাকা বেড়ে ফার্মের বাদামি ডিমের দাম প্রতি ডজনে ১৪৫ টাকা হয়েছে। এলাকাভেদে কোথাও কোথাও এর বেশি দামেও বিক্রি হচ্ছে ডিম।
এক ডিম ব্যবসায়ী বলেন, অনেক খামারি মুরগী বিক্রি করে দিচ্ছেন। এজন্য ডিমের উৎপাদন কম। যে কারণে দামও বেশি। আবার মাঝে চাহিদা কম ছিলো। এখন চাহিদা বেশি। উৎপাদন কম। তাই দামও বেশি।
ক্রেতারা বলছেন, আবহাওয়াকে অজুহাত করে আবারও ডিম ও মুরগির বাজারে কারসাজি করছে অসাধু চক্র। মজুত করে তারা বাজার অস্থির করছে। সরবরাহ কমিয়ে বাড়িয়েছে দাম।
এক ক্রেতা বলেন, আইন আছে কিন্তু প্রয়োগ নেই। এখানে ঠিমেো প্রয়োগ করুক। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।