শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর পশ্চিম রামপুরার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী আরশিয়া জান্নাত। ক্লাস ফোর থেকেই ‘বিটিএস’-এর পাগল ভক্ত। এই দলের প্রায় প্রতিটি গানই এক প্রকার মুখস্থ তার। বর্তমানে এই ছাত্রীর মুঠোফোনে ভিডিও গ্যালারিতে কেবল জাংকুক, জিমিনদের গান। বিটিএস ব্যান্ডের দলগত গানের পাশাপাশি প্রতিটি সদস্যের কবে কোন গান প্রকাশ পাবে, তারও প্রতিনিয়ত খোঁজখবর রাখে জান্নাত। এমনকি কার কবে জন্মদিন, সেটাও তার অজানা নয়। স্কুলের অনেক শিক্ষার্থীও দলটির প্রতিটি গান ভীষণ পছন্দ করে। শুধু রামপুরা নয়, রাজধানীসহ গোটা বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীর কাছে বিটিএস যেন উন্মাদনার আরেক নাম। আর দলটির ভক্তদের বলা বিটিএস আর্মি। বাংলাদেশের মতো সারা বিশ্বেই এখন আলোড়িত দক্ষিণ কোরিয়ার এই পপ ব্যান্ড দলটি। এরই মধ্যে দলটি ও দলের সদস্যরা আলাদা আলাদাভাবে গিনেস বুকসহ বিভিন্ন রেকর্ড গড়েছে। একাধিক বিশ্ব রেকর্ড থেকে বিলবোর্ড দাপট, এমনকি জাতিসংঘ অব্দি পৌঁছে গেছে তাদের উপস্থিতি।
শুধু কী তাই, গত বছর শেষ দিকেই ‘মোস্ট সার্চ’ তালিকা তৈরি করা বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত সার্চ ইঞ্জিন গুগলে শীর্ষে চলে আসে ‘বিটিএস’র নাম। সেখানে প্রথম দুটি স্থান দখল করেছেন দলটির দুই সদস্য ভি ও জাংকুক।