মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
রোববার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানানো হয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পর্যালোচনা শীর্ষক আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডি’র গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য এখন বিলাসপণ্যের কাতারে চলে গেছে। দাম বাড়ার উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ২০১৯ সালের তুলনায় মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে ১৭ ভাগ, পাইজামের দাম ১৫ ও মোটা চাল ৩০ ভাগ। অর্থাৎ মুনাফাখোররা বেশি লাভ যেখানে করছে, যে পণ্য গরিব ও মধ্যবিত্তরা ব্যবহার করে এবং বাজারে বেশি বিক্রি হয়। তিনি বলেন, মুসর ডাল ৯৫, আটা ৪০-৫৪ ময়দা ৬০, খোলা সয়াবিন ৮৪ ভাগ, বোতলজাত সয়াবিন ৫৬ ও পামওয়েলে ১০৬ ভাগ দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। গরুর মাংসের দামও বেশি, ব্রয়লার মুরগি ৬০ ভাগ, চিনির দাম ১৫২ ভাগ, গুড়া দুধ ৪৬-৮০, পেঁয়াজ ১৬৪, রসুন ৩১০ ও শুকনা মরিচ ১০৫ ভাগ বেড়েছে। যা আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় অনেক বেশী।